(আল্লাহ ভরসা) এক দমে ফইরা ফালান। দেইহেন ঘুম বালা হইব।
নাম্বার-১
ভীষণ দুষ্টুমি করে বলে বাবা তাঁর দুই ছেলেকে ডেকে নিয়ে বললেন, ‘এখন থেকে যে মায়ের সব কথা শুনবে, সপ্তাহ শেষে তার জন্য একটা পুরস্কার থাকবে।’
তাই শুনে বড় ছেলে ছোট ভাইকে বলল, ‘এখানে দাঁড়িয়ে থেকে লাভ নেই রে, চল খেলতে যাই, সব পুরস্কার তো শেষ পর্যন্ত বাবাই পাবে!’
নাম্বার-২
ঘরের সামনে দুই ছেলেকে ফুটবল খেলতে দেখে মা প্রশ্ন করল, ‘এই, তোরা ফুটবল কোথায় পেলি রে? আমি তো কখনো কিনে দিইনি!’ বড় ছেলে জবাব দিল, ‘সামনের রাস্তায় কুড়িয়ে পেলাম, মা।’
মা বলল, ‘ও…কেউ খেলতে গিয়ে হারিয়ে ফেলেছে মনে হয়।’
ছোট ছেলের ত্বরিত জবাব, ‘হ্যাঁ মা, বল খুঁজতে এসে ওরাও তা-ই বলাবলি করছিল।’
নাম্বার-৩
অনেক দিন ছোট একটা বাড়িতে গাদাগাদি করে থাকর পর এক পরিবার নতুন বড় একটা বাড়িতে গিয়ে উঠল। নতুন বাড়ি কেমন লাগছে জানতে চাইলে পরিবারের ছোট ছেলেটি বলল, চমৎকার! আমার জন্য আলাদা রুম, ভাইয়ার জন্য আলাদা রুম, আপুর জন্যও আলাদা একটি রুম, কেবল মাকেই শুধু এখনো বাবার সঙ্গেই থাকতে হচ্ছে।
নাম্বার-৪
ছেলে : মা, পরীরা কি উড়তে পারে?
মা : পারে।
ছেলে : কাল সন্ধ্যাবেলায় শুনলাম বাবা খালামণিকে বরছে -‘তুমি একটা পরী’। খালামণি তা হলে উড়ে না কেন?
মা : উড়বে, আজই, এক্ষনি।
ছেলে : মা, খোদা কি বাথরুম ব্যবহার করেন?
মা : না তো, কেন?
ছেলে : প্রত্যেকদিন সকালেই তো দেখি আব্বু দরজা ধাক্কান আর চেঁচান, হায় খোদা! তুমি এখনো বেরোও নি?
বি: দ্র: অনেকেই বলেন যে শিশুদের প্রশ্নের উত্তর ঠিক ভাবে দিতে হয়। কিন্তু প্রশ্নের ধরণ যুদি হয় এমন তাহলে হয় কেমন? কেউ বইলবেন কি?
প্রথম পোষ্ট করলাম। জানিনা কেমন হইছে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
ReplyDelete