আর মাত্র একটি দিন। তারপরই নতুন বছরের প্রথম দিন। বাঙালী স্বত্তার উচ্ছাসিত
হওয়ার দিন। এই উপলক্ষ্যে বলব না বলব না করেও কিছু কথা না বলে পারছি না।
১লা বৈশাখ এলেই অনেকের মধ্যে মাটিতে বসে মাটির সানকিতে পান্তা ইলিশ খাওয়ার
ধুম পরে যায় । একদিনের বাঙালীয়ানায় সবাই হয়ে ওঠে উন্মাতাল। আর বর্তমানে
এটাকে অনেকে আবার বাঙালি সংস্কৃতির অংশ মানছেন । ১লা বৈশাখে পান্তা ইলিশ
খাওয়া কি আসলেই আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির অংশ ?
বাঙালী সংস্কৃতি ইতিহাস ঘেটে মিষ্টান্ন, পিঠা-পুলি, পায়েশের সাথে নিরামিষের কথা পাওয়া গেলেও পান্তা-ইলিশের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি (উইকিপিডিয়া দ্রষ্টব্য)। কাজেই এটা আমাদের বাঙালী সংস্কৃতির অংশ নয় । আসলে ১৯৮৩ সালে রমনার বটমূলে এই পান্তা-ইলিশ খাওয়ার ঐতিহ্য চালু করেন দৈনিক জনকণ্ঠের সাংবাদিক বোরহান আহমেদ।
এখন কথা হলো ১লা বৈশাখে পান্তা ইলিশ খাওয়া মানে ন্যাকামো করা বা লোক দেখানো । আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে খাবারটি আমরা ন্যাকামো বা লোক দেখানোর জন্য খাচ্ছি সেটা আরেকজনের নিদারূণ কষ্টে বেঁচে থাকার অবলম্বন ।
আর যদি একান্তই যদি খেতেই হয় তবে নিরাপদ পরিবেশে ঘরে বসে খাওয়া যায় । ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ আর পান্তা ভাত হলো এদেশের যারা সোনার মানুষ- যারা কৃষক, দরিদ্র দিনমজুর তাদের রোজকার খাবার । কাজেই একদিন পান্তা-ইলিশ খাওয়ার ঢং করলে আমার মনে হয় আমাদের বাঙালী সংস্কৃতিকেই অপমান করা হয় ।
বাঙালী সংস্কৃতি ইতিহাস ঘেটে মিষ্টান্ন, পিঠা-পুলি, পায়েশের সাথে নিরামিষের কথা পাওয়া গেলেও পান্তা-ইলিশের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি (উইকিপিডিয়া দ্রষ্টব্য)। কাজেই এটা আমাদের বাঙালী সংস্কৃতির অংশ নয় । আসলে ১৯৮৩ সালে রমনার বটমূলে এই পান্তা-ইলিশ খাওয়ার ঐতিহ্য চালু করেন দৈনিক জনকণ্ঠের সাংবাদিক বোরহান আহমেদ।
এখন কথা হলো ১লা বৈশাখে পান্তা ইলিশ খাওয়া মানে ন্যাকামো করা বা লোক দেখানো । আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে খাবারটি আমরা ন্যাকামো বা লোক দেখানোর জন্য খাচ্ছি সেটা আরেকজনের নিদারূণ কষ্টে বেঁচে থাকার অবলম্বন ।
আর যদি একান্তই যদি খেতেই হয় তবে নিরাপদ পরিবেশে ঘরে বসে খাওয়া যায় । ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ আর পান্তা ভাত হলো এদেশের যারা সোনার মানুষ- যারা কৃষক, দরিদ্র দিনমজুর তাদের রোজকার খাবার । কাজেই একদিন পান্তা-ইলিশ খাওয়ার ঢং করলে আমার মনে হয় আমাদের বাঙালী সংস্কৃতিকেই অপমান করা হয় ।
Post a Comment
To Leave A Comment, Please Reply Here